Taqwa academy bangladesh banner

20

Online Courses

5+

Expert Tutors

10+

Ceritified Courses

100+

Online Students

আল -কুরআন ও নামাজ শিক্ষা

কুরআন শব্দের অর্থ: পাঠ করা, যা পাঠ করা হয়। আর পরিভাষায়-আল্লাহ তা‘আলা জিবরাঈল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে সুদীর্ঘ ২৩ বছরে মানব জাতির হেদায়াত হিসাবে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে কিতাব অবতীর্ণ করেছেন তার নাম আলকুরআন।

ফেকাহ ও মাসলা মাসায়েল

বিশ্বব্যাপী কুরআনের আলো ছড়িয়ে দিতে জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত কর্মব্যস্ত ভাই-বোনদের সহীহ আকীদাহ ও কুরআন হাদিসের মর্মার্থ বুঝানোর মাধ্যমে আখিরাতমুখী জীবন পরিচালনা করার যোগ্যতা অর্জন করিয়ে দেয়াই আমাদের মুল লক্ষ্য। আমরা আশা রাখি অত্র মাদ্রাসার সাথে সম্পর্কিত সকল ভাই ও বোনেরা আদর্শবান ব্যক্তি হয়ে সমাজ গঠনে কার্যকরী ভুমিকা পালনের মাধ্যমে নিজেদের কে মুত্তাকীদের কাফেলায় অন্তর্ভুক্ত করবেন , তবেই আমাদের উদ্দেশ্য পূর্ণতা পাবে ইনশাআল্লাহ্‌।

তাকওয়া অনলাইন মাদরাসা

আধুনিক পদ্ধতিতে আরবি ভাষা ও দীনিয়াত শিক্ষার অনন্য প্রতিষ্ঠান

কোরআন তেলাওয়াত সর্বাধিক উত্তম। কোরআনে কারিম বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পঠিত পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। কোরআন মাজিদ তেলাওয়াত ও শিক্ষার গুরুত্ব অনেক। কোরআনের আয়াত ও হাদিসের একাধিক জায়গায় এর ফজিলতের কথা আলোচনা করা হয়েছে। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোরআনের একটি হরফ পাঠ করে, তাকে একটি নেকি প্রদান করা হয়। প্রতিটি নেকি ১০টি নেকির সমান।

আমাদের অনন্য বৈশিষ্ট্য সমূহ:
  • ক্লাস গুলো বিজ্ঞ উলামায়ে কেরামের পরামর্শে পরিচালিত হয়।
  • স্কুল, কলেজ, ভার্সিটির পড়া লেখার পাশাপাশি আমাদের কোর্সে অংশগ্রহনের অপূর্ব সুযোগ।
  • প্রতিদিনের ক্লাসের পড়া ক্লাসেই শিখিয়ে দেওয়া হয়।
  • কৌশলে পড়ানো হয় তাই পড়ার চাপ খুব বেশি নেই।
  • প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে নিজ নিজ মেধানুপাতে পড়ানো হয়।
  • কোর্স শেষে কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এ দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষায় অংশগ্রহন।
  • লাইভ ক্লাসের পাশাপাশি থাকবে রেকর্ডিং।
  • নিয়মিত হোমওয়ার্ক ।
  • কোর্স শেষে সার্টিফিকেট।
  • বোন দের জন্য সুযোগ্য আলেমা।
  • প্রতি ক্লাসে সর্বোচ্চ ১৫ জনের বেশি নয়।
Taqwa academy bangladesh side banner
কুরআন শিক্ষার গুরুত্ব:

সমাজের অধিকাংশ মানুষ জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত হলেও তারা দ্বীন শেখার কোনো সুযোগ পায় নি। কর্ম-ব্যস্ততার কারণে তারা নিয়মিত কোনো মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায় না। দাওয়াতে তাবলীগ বা হক্কানী কোনো আলেমের সংস্পর্শে ইমান ও আমলের প্রতি কিছুটা আগ্রহ সৃষ্টি হলেও উলামায়ে কেরামের কাছে ইলম শেখার নিয়মতান্ত্রিক কোনো ব্যাবস্থা না থাকায় তারা ইমান-ইয়াকিনের স্বচ্ছতা অর্জন ও সহীহ আমল করতে পারেনা অথচ এ ইলম তো সবার জন্যই ফরয। তাই প্রত্যেক মুসলিম ভাই-বোনকে দ্বীন শেখার সে সুযোগ করে দিতেই আমাদের এ আয়োজন। আলহামদুলিল্লাহ জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত সকল পেশার কর্মজীবী ভাই-বোনদের মাঝে সহজ তরীকায় দ্বীনি ইলম শেখানোর উদ্দেশ্যে দেশের বিজ্ঞ মুহাক্কিক উলামায়ে-কেরামের পরামর্শে আমাদের এ আলেম কোর্স সিলেবাস করা হয়েছে। আদর্শ জাতি গঠনে মুসলিম উম্মাহর প্রত্যেক সদস্যকে দ্বীনি শিক্ষা গ্রহন করা জরুরি। একজন মুসলিম হিসাবে ইসলামের হুকুম-আহকাম জানা ও মানা উভয় ফরয। ইসলামী আদর্শ জাতি গঠনে রাসূল (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রত্যেক সাহাবীর জন্য দ্বীন শেখার সুযোগ করে দিয়েছিলেন যার শিক্ষক ছিলেন তিনি নিজেই।

কুরআন শিক্ষার গুরুত্ব:

প্রত্যেক মুসলিমকে কুরআন পড়া জানতে হবে। যে নিজেকে মুসলিম হিসাবে দাবী করবে তাকে অবশ্যই কুরআন শিক্ষা করতে হবে। কুরআন শিক্ষা করা এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে, আল্লাহ তা‘আলা কুরআন শিক্ষা করা ফরয করে দিয়েছেন।
আল্লাহ তা‘আলা ঈমানদার বান্দাহদের উপর প্রতিদিন পাচ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন। কুরআন তেলাওয়াত ছাড়া সালাত আদায় হয় না। সালাত আদায় করার জন্যও কুরআন শিখতে হবে। কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে বিরাট সওয়াব অর্জন করার সুযোগ রয়েছে। এর সাথে অনেক উপকারিতাও রয়েছে।

আল্লাহ তা‘আলা যুগে যুগে মানবতার হেদায়াতের জন্য যেসব কিতাব অবতীর্ণ করেছেন সেগুলোকে আসমানী কিতাব বলা হয়। আলকুরআন হলো সর্বশেষ আসমানী কিতাব, যা বিশ্বমানবতার জন্য অবতীর্ণ করা হয়েছে। অন্ধকারে নিমজ্জিত জাতিকে সত্যিকার আলোর দিকে নিয়ে আসার জন্য আল-কুরআন হলো আলো বা নুর। কুরআন শিক্ষার মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করা যায়। উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ব্যক্তি সেই যে নিজে কুরআন শিক্ষা করে ও অপরকে শিক্ষা দেয় ’’ [বুখারী: ৫০২৭]।

কিয়ামতের ভয়াবহ অবস্থায় কুরআন তিলাওয়াতকারীর পক্ষে সুপারিশ করবে।এটা বিরাট সৌভাগ্যের বিষয়। আবু উমামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন :“তোমরা কুরআন তিলাওয়াত কর, কারণ, কুরআন কেয়ামতের দিন তিলাওয়াতকারীর জন্য সুপারিশ করবে” [মুসলিম: ১৯১০]।

100

Students Enrolled

10

Total Courses

5

Countries